আধুনকিতার ছোঁয়া আর কালরে বর্বিতনে প্লাস্টকিরে দাপটওে টেিক আছে গ্রাম বাংলার ঐতহ্যি বাঁশ ও বতে শল্পি। র্বতমানে প্লাস্টকিরে দাপটে এই শল্পি এখন হারেিয় যাচ্ছ।ে নর্বিচিারে বাঁশ কাটা পরর্চিযার অভাব এবং সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার অবহলোয় বাঁশঝাড় ক্রমশই কমে যাচ্ছ।েউজার হচ্ছে প্রকৃতরি র্দূযোগ প্রতেিরাধক ও পরবিশেরে পরম বন্ধু বাঁশঝাড়। যে কারণে সচরাচর হাট বাজার গুলোয় বাঁশরে তিৈর শল্পি আগরেমত চোখে পড়নো । এ শল্পিরে সাথে জড়তি থাকা পরবিার গুলো এখন স্বাভাবকি ভাবে জীবন যাপন করতে পারছনো। র্বতমানে প্লাস্টকিরে মালামাল বিেশ বক্িির হচ্ছ।ে উপজলোর বভিন্নি গ্রামে এ পশোয় থাকা লোকজনরে সাথে কথা বলে জানা যায়, তাদরে র্পূব পুরুষদরে পশো ধরে রাখতে তাহারা সাজ,ি কুলা, ডালা, চালুন, মুরগী আটকানো ঢাকনা চাই বুচনা ইত্যাদি নজিদেরে হাতে তরৈী করছনে। তারা বলনে আমন মৌসুমে ধানঘরে তোলার সময় এর ব্যাবহার বেেড় যায়। কাউখালীর হাটে বাঁশ শল্পি বক্িির করতে আসা উপজলোর সোনাকুর গ্রামরে সুনীল হালদার জানান, আগে দনিরাত পরশ্রিম করে কাজ করতাম কন্তিু এখন চাহদিা কম এবং লাভ কম হওয়ার কাজ কমে গছে।ে তিিন জানান, একটি বাঁশরে দাম ১৫০ টাকা থেেক ২০০ টাকা।একটি বাঁশ থেেক ৪/৫টি সাজি তিৈর করা যায়।প্রতহিাটে ৪ হাজার টাকা থেেক ৫ হাজার টাকা বক্িির করলে ২ হাজার টাকা আয় হয়। এই সামান্য আয় দেিয় সংসার চালানো মুশকলি হয়ে পড়।ে উপজলোর সোনাকুর গ্রামরে নরিঞ্জন বশ্বিাস জানান, এই ব্যবসা আমাদরে ২৫ বছর ধরে চল।ে র্বতমানে প্লাস্টকিরে দাপটে আমাদরে ব্যবসা আগরে মত হয়না। তাছাড়া ব্যাংক থেেক সহজ র্শতে ঋণ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ভবষ্যিতে এই ব্যবসা বন্ধ করে অন্য ব্যবসায় জড়েিয় পড়া ছাড়া আর বকিল্প কোন পদ থাকবে না। র্বতমানে বাজাররে নত্যি প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য যে দাম তাতে আমাদরে মত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদরে টেিক থাকা মুশকলি। এলাকার সচতেন নাগরকিগণ মনে করনে ,এই শল্পিকে টকিেিয় রাখার জন্য ব্যাংক থেেক সহজ র্শতে ঋণ দওেয়া সহ সরকাররে সুনজর দওেয়া দরকার। বশিষ্টি সমাজসবেক শক্ষিা অনুরাগী কাউখালী উপজলো বএিনপ'ির সদস্য সচবি এইচএম দ্বীন মোহাম্মদ বলনে, আমাদরে সকলরে উচতি বাঁশরে তরৈরি বভিন্নি মালামাল ক্রয় করে এই শল্পিকে টকিেিয় রাখা। আমি আশা করি এই শল্পিকে বাঁচেিয় রাখার জন্য ব্যাংক থেেক সহজ র্শতে ঋণ দওেয়া।