অন্তবর্তিকালীন সরকারের অধিনে দেশ সংস্কারের কাজ চলছে। আসুন সকলে মিলে সরকারকে সহযোগিতা করি। আর গণঅধিকার পরিষদ অধিকার বঞ্চিত, তরুণদের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। আমাদের রাজনীতি হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার রাজনীতি। আমরা জনগণের কথা বলার জন্য তাদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজনীতির মাঠে এসেছি। স্বাধীন দেশে জনগণকে পরাধীনতার শিকলে আবদ্ধ যেন কেউ করতে না পারে তার জন্য আমরা অতন্দ্র প্রহরী হয়ে থাকবো। সকলকে বিশেষ করে তরুনদেরকে গণঅধিকার পরিষদের ছায়াতলে এসে রাজনীতি করার আহবান জানিয়ে শুক্রবার রাতে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী বাস্ট্যান্ডে এক সংক্ষিপ্ত পথসভায় এ কথা বলেন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো.রাশেদ খান।
তিনি কিশোরগঞ্জের সাবেক তিনজন রাষ্টপতির সমালোচনা করে বলেন, এত বড় বড় নেতা ছিলেন, তাহলে আঞ্চলিক মহা সড়কের কেন এত দুরাবস্থা। এই সড়কে চলাচল করলে সুস্থ মানুষ অসুস্থ হয়ে যাবে। কথিত উন্নয়নের ছোঁয়া কেন লাগেনি? সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদের সমালোচনা করে তিনি দেশবাসীর কাছে প্রশ্ন রাখেন পুলিশের চাকরি করে পানির মধ্যে (হাওরে) শত কোটি টাকার রিসোর্ট কিভাবে নির্মান করলেন? জনগণকে হয়রানি করে অবৈধভাবে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এর জবাব তাকে দিতেই হবে। কিশোরগঞ্জের মাটিতেই তার বিচার হবে।
এ-সময় আরো বক্তব্য রাখেন, কিশোরগঞ্জ জেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক আলহাজ্ব লায়ন নাসির উদ্দীন, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম, জেলা যুগ্ম সদস্যসচিব মো. এনামুল হক সুমন, কটিয়াদী উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক সৈয়দ আলিউজ্জামান মহসিন, ভৈরব উপজেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমেদ কাজল প্রমুখ।