চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে ফল মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ বি এম মশিউজ্জামান বলেছেন, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে ফলের উৎপাদন বৃদ্ধিতে আমাদের মনোযোগী হতে হবে। শরীর সুস্থ রাখতে প্রতিটি মানুষকে প্রতিদিন পরিমিত পরিমান ফল খেতে হবে। যদি প্রতিটি বাড়ির আঙ্গিনায় ফলের বাগান সৃষ্টি করা যায় তাহলে বাজারের ফলের উপর নির্ভরতা কমে আসবে। নিজস্ব গাছের ফল মুলের মাধ্যমে শরীরের পুস্টি চাহিদা পুরন করা যাবে। তিনি বৃহস্পতিবার (৬ জুন) উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন অধিদপ্তর আয়োজিত ফল মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। উপজেলা কৃষি ভবন মিলনায়তনে এ উপলক্ষে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা কৃষি কর্মকতা কৃষিবিদ আল মামুন সিকদার। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহ আলম খান, মহিলা বিষয় কর্মকর্তা এস এম জিন্নাত সুলতানা। পূরবী রানী সিংহের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন উপসহকারী কৃষি কর্মকতা মোহাম্মদ হাসান মাহমুদ। এ সময়উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, উপণ্ডসহকারী কৃষি কর্মকতাগন, স্হানীয় গন্যমান্যব্যক্তি বর্গ। ফল মেলার প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ফল পুস্টি অর্থ বেশ, স্মার্ট কৃষির বাংলাদেশ। সভাপতির বক্তব্যে উপজেলা কৃষি কর্মকতা কৃষিবিদ আল মামুন সিকদার বলেন, জাতীয় ভাবে গতকাল ব্যাপক আকারে ফল মেলার আয়োজন করা হয়েছে। বর্তমান সরকারের স্মার্ট বাংলাদেশ করার ঘোষণা বাস্তবায়ন করতে জনগনের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য প্রত্যেক উপজেলায় এই ফল মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলায় ২৩ রকমের দেশী ফল ও ৩৮ প্রকারের ফল প্রদর্শন করা হয়।