কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার ফিলিপনগর ইউপির পুর্ব ফিলিপনগর হিন্দু পাড়া গ্রামের এক প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে নিরীহ গরীব মানুষের জমি দীর্ঘদিন যাবত দখল সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ সুত্রে জানাযায় উপজেলার ফিলিপনগর ইউপির পূর্ব ফিলিপনগর হিন্দু পাড়া গ্রামে মৃত ভুবেনস্বর ও মৃত অনিল কর্মকার দীর্ঘদিন যাবত বসবাস করে আসছে। তাদের বসত বাড়ি ফিলিপনগর মৌজাই ৪ টা দাগে ৩৯৮৮, ৩৯৮৯, ৩৯৯০, ৩৯৯১, এই ৪ টি দাগ জমি ভবেনস্বরের বা তার শরিক অজিত, মন্জু দে, সুব্রত গনের, যার জমির পরিমাণ ৯৩ শতক, পাশ্ববর্তী ৩৯৯৪ দাগটি দাগে জমির পরিমাণ মৃত অনিল কর্মকার বসবাস করে আসেছে। দেখা গেছে আর, এস নকশাই ভবেনস্বর জমি বেশি হওয়া তার জমি রাস্তায় চলে গেছে ০২৫০ শতক, আর মৃত অনিল কর্মকারের জমির পরিমাণ কম হওয়া তার জমি রাস্তায় গেছে ০২৫০ শতক। কিন্তু ভবেনস্বরের শরিক গন এটা মানতে নারাজ। তারা রাস্তার জমি পাশের অনিলের জমির মধ্যে ঢুকে, ০২, ৫০ একর জমি জবরদখল করে গাছপালা লাগিয়ে ভোগ দখল আসছে। এই ঘটনায় বিগত দিনে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মেম্বর গন তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে কয়েক বার জমি জরিপ করে মেপে সীমানা পিলার পুঁতে দিয়ে বসবাস করার ব্যবস্থা করে দিয়ে আসে। কিন্তু ভবেনস্ব গন অনেক চালাক ও চতুর হওয়া শালিসি বৈঠকের সিদ্ধান্ত মানে না। তারা নতুন চেয়ারম্যান মেম্বর হওয়া তাদের পরিষদে জমি মাপযোগ করার জন্য নতুন করে অভিযোগ দিলে গত ১০/৬/২৩ ইং তারিখ পূনরায় জমির উপর মাপযোগ করে দেওয়ার সালিশ বসে এবং মাপযোগ করে সালিশবর্গ দেখে আগের মাপে ঠিক আছে। এই মাপে সালিশ করে দেয় এবং মৃত অনিল কর্মকারের শরিক অর্জন কুমার গনের জমিতে তাদের লাগানো গাছ লাগিয়ে দখল করে রেখেছে। সালিশ বর্গ গাছ কেটে তাদের জমি ফাঁকা করে দিতে বলেন। কিন্তু চতুর ও প্রভাবশালী অজিত সব্রত গন সালিশ না মেনে কুষ্টিয়া বিজ্ঞ আদালতে অনিল কুমার গনের বিরুদ্ধে মিথ্যা বানোয়াট মামলা করে তাদের কে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছে। অনিল কুমার গন গরিব অসহায় ও সহজ, সরল লোক হয়ে তাদের ন্যায্য জমিতে বাড়ি করার জন্য ইট, বালি নিয়ে এসে ফেলে রেখেছে তারা বাড়ি করতে পারছে না। তাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে ভাঙ্গা কাঁচা ঘরে চরম কষ্টে দিন যাপন করছে। বিষয়টি তদন্ত করে সমস্যা সমাধান করে দেওয়ার জন্য বিজ্ঞ আদালতের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করেছেন এলাকাবাসী।