দুই পার্বত্য জেলা যথাক্রমে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটির প্রবশদ্বার হাটহাজারী বাস স্টেশন। বাস স্টেশন দিয়ে প্রতিদিন ২৮টি রুটের যানবাহন ছাড়া ও অসংখ্য পরিবহন পণ্য নিয়ে চলাচল করে। তাছাড়া জনপ্রয়োজনে প্রতিদিন অসংখ্য সিএনজি চালিত অটো রিক্সা, ভেন, রিক্সা, নিজস্ব যানবাহন ও চলাচল করে থাকে। যানযটের কারণে মানুষের কর্মসময় নষ্ট হয়। জ¦ালানি অপচয় হয়। এম্বুলেন্সে রোগীবাহী জীবন সংকটের মধ্যে পেের। এখানে নিত্য যানযটের করনে জনদূর্ভোগ প্রতিনিয়ত চরম আকার ধারন করে থাকে। এই দূর্ভোগ নিরষনের লক্ষ্যে গত রোববার সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান বিষয়টি সরোজমিন পরিদর্শন করে। বাস স্টেশনে যানযট নিরসনে লক্ষ্যে ফ্রাইওভার নির্মাণের ব্যাপারে সমিক্ষা পরিচালনা করেন। সড়ক বিভাগের এই কর্মকর্তা বাস স্টেশনে যানযটের সত্যতা পান। ফলে তিনি যানযট নিরসন করে জনদূর্ভোগ লাঘবের জন্য হাটহাজারী বাস স্টেশন এলাকায় একটি ফ্লাইওভার নির্মানের জন্য উপস্থিত বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের নেতাদের কে আশ্বস্ত করেন। তিনি বলেন আমি এসেছি বাস স্টেশনে ফ্লাইওভার নির্মানের জন্য সমীক্ষা পরিচালনা করতে। তিনি যানযটের সত্যতা পেয়ে এখানে ফ্লাইওভার অথবা ওভারপাস নির্মানের জন্য বাস মালিক, শ্রমিক সংগঠনের কর্মকর্তা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও উপস্হিত গন্যমান্যব্যক্তিদের কে আস্বস্ত করেন।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান হাটহাজারী বাস স্টেশন এসে পৌঁছলে বাস মালিক ও শ্রমিক সংগঠন নেতৃবৃন্দ তাঁকে ফুল দিয়ে বরন করেন। নেতৃবৃন্দ জনদূর্ভোগ লাগবের জন্য ফ্লাইওভার নির্মানের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তিনি নেতৃবৃন্দের কথা ধার্য সহকারে শুনে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহন করবেন বলে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন। এই সময় চট্টগ্রাম - নাজিরহাট - বাস মালিক সমিতির সভাপতি মঞ্জুরুল আলম চৌধুরী, সাঃ সম্পাদক মোঃ শাহাজাহানসহ মালিক সমিতি ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বাস স্টেশনে ফ্লাইওভার নির্মিত হলে জনগনের দীর্ঘনের একটি প্রত্যশা পূর্ণ হবে বলে উল্লেখ করেন ভুক্তভোগী মহল।