বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ হতে পারে করোনা মোকাবিলার সবচেয়ে সাশ্রয়ী উপায়। বুধবার সকালে বিআইডিএসের এক ভার্চুয়াল আলোচনায় তুলে ধরা এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে। অনুষ্ঠানে অর্থনীতিবিদরা বলেন, মহামারি সামলাতে সরকারের টাকার চিন্তা করা উচিত হবেনা। বরং এ সময়ে অর্থপ্রাপ্তিকে সহজ করতে হবে।
মাঝে একবার কমেছিলো। কিন্তু এপ্রিলে সংক্রমণ আর মৃত্যুর সব রেকর্ডই নতুন লিখতে বাধ্য করেছে করোনার দ্বিতীয় আঘাত। কঠোর বিধি নিষেধে আবারও কিছুটা কমতে শুরু করেছে মহামারির প্রকোপ। তবে সীমান্ত এলাকাগুলোতে বাড়ছে দুশ্চিন্তা।
মহামারি সামলানোর কার্যকর উপায় কি হতে পারে তা নিয়ে গবেষণা করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের ব্র্যাক। তাতে বলা হয়েছে, সম্ভাব্য তিন উপায়ে সংক্রমণকে বশে আনা যাবে। লকডাউনে জিডিপির অন্তত ১০ শতাংশ ক্ষতি হয়। আর ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট এবং মানুষের অনীহায় টিকাও শতভাগ কার্যকর হচ্ছে না। সব ভেবে, মাস্ককেই বেছে নিয়েছেন গবেষকরা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমেদ মুশফিক মোবারক বলেন, বিণামূল্যে মাস্ক বিতরণ, সঠিকভাবে মাস্ক পরিধান বিষয়ে সচেতনতা তৈরি ,রাস্তা বা জনসমাগম স্থানে মাস্ক পরার কথা মনে করিয়ে দেয়া এবং স্থানীয় নেতাদের মাধ্যমে উদাহরণ সৃষ্টি এই চার উপায়ে মাস্ক পরার অভ্যাস তৈরি করা যায়।