ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলায় স্বাস্থ্যকর্মী,নার্স,কৃষিকর্মকর্তা ও তিন মাসের শিশু কন্যাসহ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ৯৯ জন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য বিধি মানার প্রচার-প্রচারনা অব্যাহত থাকলেও জনসাধারন স্বাস্থ্য বিধি না মানায় নোবেল করোন ভাইরাস উপজেলায় দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ওমর ফয়সলের সাথে কথা হলে তিনি জানান, মঙ্গলবার পর্যন্ত উপজেলায় ৬৫৪টি নমুনা সংগ্রহ করে ফরিদপুর পিসিআর ল্যাবে প্রেরন করা হলেও এর মধ্যে ৫৭৭টি নমুনা পরিক্ষা করে ৯৯ টি পজেটিভ এবং বাকি সব নেগেটিভ রেজাল্ট আসে। বাকি ৭৭টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এর মধ্যে মৃত্য বরন করেছে ৪ জন ও সুস্থ্য হয়েছে ১০ জন। উপজেলায় ৯৯জন আক্রান্ত হলেও সদর ইউনিয়নে আক্রন্তের সংখ্যা ৬৩ জনে দাড়িয়েছে। তিনি আরো জানান, জনসচেতনার অভাবে তিন মাসের শিশু কন্যাও এ ভাইরাস থেকে রেহায় পাইনি। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পূরবী গোলদারের সাথে কথা হলে উপজেলা সদর ইউনিয়নে আক্রান্তের সংখ্যা ৬৩ থাকায় এলাকাটি রেড জোনের আওতায় আনা হবে কি না? প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমারা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটি মিটিং করে ১, ৫ ও ৬নং ওয়ার্ড যথাক্রমে পূর্ব শ্যামপুর, ১৭রশি, আটরশি এলাকাকে রেড জোনের জন্য প্রস্তাব কতৃপক্ষের নিকট প্রেরন করা হয়েছে।