দেশের অন্যতম প্রবেশদ্বার দক্ষিণ বঙ্গের ২৩ জেলার মুল পথ মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুট দিয়ে আপনজন দের সঙ্গে ঈদ উৎসব করতে গ্রামের বাড়ী ফিরছেন প্রতি বছরের মতো এবার ও দক্ষিণাঞ্চলের হাজার হাজার যাত্রী ।
আজ ঈদের পড়েরদিন এখনো ঈদের আনন্দ করার আসানিয়ে ঘরমুখী মানুষের চলাচল অব্যাহত রয়েছে। করোনা বিস্তারে বন্ধ থাকার পড়ে “সপ্তাহ ধরে ব্যক্তিগত যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ায় প্রাইভেটকারসহ ছোট ছোট যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে শিমুলিয়া ঘট এলাকায় । ফলে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পযর্ন্ত ৫শতাধিক ছোট যান ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করে মাওয়া ট্রাফিক পুলিশ ইনচার্জ মোঃহিলাল উদ্দিন বলেন সকাল থেকে ৯টি ফেরি চলাচল করছে। যাত্রীরা বিভিন্ন প্রকার যানবাহনে ঢাকা থেকে ভেঙে ভেঙে শিমুলিয়া ঘাটে এসে পৌঁছেছে। এখান থেকে নির্বিঘ্নে ফেরি দিয়ে পার হয়ে যাচ্ছে।
তবে যাত্রীর চাপ সকালের তুলনায় এখন নেই“ জানিয়ে কর্মকর্তা আরো বলেন, যাত্রীর চাপ না থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারছে। সকাল থেকে ছোট যানের চাপ রয়েছে। পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে প্রায় পাচঁ শতাধিক ছোট ছোট গাড়ি। তবে হাজার হাজার যাত্রী সামাজিক দুরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি নেই এখানে এটি না দেখলে কল্পনা করা যাবে না।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মোহাম্মদ ফয়সাল জানান, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ৪টি রো রোসহ ৯টি ফেরি চলাচল করছে।
মাওয়া নৌ-ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, যাত্রীরা স্বাস্থ্য বিধি ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে নৌরুট পারাপার হোক এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে শিমুলিয়া ঘাটে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছে। ভোর থেকেই শিমুলিয়া ঘাট হয়ে ঘরমুখো মানুষের অনেক চাপ রয়েছে।