আওয়ামীলীগকে নিশ্চিন্ন করতে মনিরামপুরে একটি মহল উঠে পড়ে লেগেছে। ওই মহলটি বিএনপি-জামায়াতের সাথে আঁতাত করে মনিরামপুরে আওয়ামীলীগকে ক্ষতিগ্রস্থ করে চলেছে। ওই মহলটির ইন্দনে মণিরামপুরে আওয়ামীসহ অঙ্গ সংগঠনের বহু নেতা-কর্মী মামলা হামলার শিকার হয়ে কারাবরণ করেছে। তবে মণিরামপুরবাসী এর একদিন জবাব দেবে। যারা আওয়ামী লীগের দোহায় দিয়ে বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া শেখ হাসিনার নৌকা নিয়ে সেই খুনি বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে আঁতাত করে আওয়ামী লীগকে ধব্বংস করার প্রয়াস চালাচ্ছেন তারা ঠিকই সময়মত এর দাঁত ভাঙ্গা জবাব পাবেন। মনিরামপুরে বর্তমানে মামা-ভাগ্নের আমল চলছে। প্রতিটা ক্ষেত্রে সমানতালে দূর্ণীতি অনিয়ম চলছে। যেটা মনিরামপুরবাসী সবকিছু অবগত হচ্ছেন।
শনিবার মনিরামপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ৪৪তম শাহাদৎ বার্ষিকী এবং স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত বীরমুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. খান টিপু সুলতানের দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে পৌরসভা মাঠে অনুষ্ঠিত শোক সভায় বক্তরা এসব অভিযোগ করেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক অরবিন্দু হাজরার সভাপতিত্বে এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সন্দীপ ঘোষের পরিচালনায় শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ও সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা আবদুল মজিদ। এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর জহুরুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক নুরে আলম সিদ্দিকী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ: সভাপতি সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু, সাধারন সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য প্রয়াত খান টিপু সুলতানের জৈষ্ঠ পুত্র হুমায়ুন সুলতান সাদাব, জেলা শ্রমিক লীগের সহ: সভাপতি বাবুল করিম বাবলু, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মিকাইল হোসেন, পৌর কাউন্সিলর গৌর ঘোষ, আওয়ামী লীগ নেতা নজরুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য শহিদুল ইসলাম মিলন, মোস্তফা আনোয়ার, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা প্রদীপ দাস, শ্রমিক লীগ নেতা বিল্লাল হোসেন মিন্টু, ছাত্রলীগ নেতা দ্বীপ প্রমুখ। পরে পৌর শহরে শোক র্যালী বের করা হয়।
উল্লেখ্য স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে এ শোক সভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ কাজী মাহমুদুল হাসান, উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম, ভাইস চেয়ারম্যান যুবলীগ আহ্বায়ক উত্তম চক্রবর্তী বাচ্চু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী জলি আকতার, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আমজাদ হোসেন, সাধারন সম্পাদক কামরুজ্জামান, ছাত্রলীগের আহ্বায়ক মুরাদুজ্জামান এবং দলীয় অধিকাংশ ইউপি চেয়ারম্যানসহ প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্যরে অনুসারি কোন নেতাকর্মীকে অংশ নিতে দেখা যায়নি।