ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে পুরাতন গাছের মরা ডাল পোগে আবার বড় ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেল অনেকেই। এরআগে এক নারি কে জীবন দিতে হয়েছে আর অনেকে আহত হয়েছেন একাধিক বার। বিশেষ করে কালীগঞ্জ বাজার থেকে চিনি কল পর্যন্ত বড় বড় পুরাতন রোড রেন্টি গাছ দাড়িয়ে রোয়েছে। প্রতিটি গাছে বড় বড় মোটা মোটা ডাল শুকিয়ে রয়েছে। মাঝে মধ্যে এসব ডাল পড়ছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপর। আবার অনেকে দাড়িয়ে থাকা অবস্থায় তাদের সামনে বা পাশে পড়ছে। হয়তো আবার কখন যে দূর্ঘটনায় কার কি ক্ষতি হবে এমন আশংকা রয়েছে অনেকের মধ্যে।
কালীগঞ্জ ভ’ষন সড়ক দিয়ে দিন রাত সর্ব সময় জনসাধারন ও শিক্ষার্থরা চলাচল করে থাকে। এ সড়ক দিয়ে মহিলা কলেজ,মাহাতাব উদ্দিন কলেজ, সরকালি নলডাঙ্গা ভুষন স্কুলের শিক্ষার্থী, ভ’ষন বালিকা বিদ্যালয়, শিশু একাডেমি,সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ প্রায় অর্ধশত গ্রামের মানুষ চলচলের একমাত্র সড়ক। ব্রিটিশ আমলের এ কড়াই গাছের মোটা ডাল শুকিয়ে ােপাচে নষ্ট হয়েে রয়েছে। মাঝে মধ্যে পড়ে আতংক সৃষ্টি হচ্ছে।কালীগঞ্জ পৌরসভার বৈশাখী তেল পাম্প এলাকায় শতবর্ষী কড়াই গাছের একটি ঝুকিপুর্ণ শুকনা ডাল ভেঙ্গে পড়েছে রাস্তার উপর। সেখানে যুগান্তর পত্রিকার কালীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক সোহাগ সহ ৪ জন দাড়িয়ে ছিল।এ ৪ জন অল্পের জন্য প্রানে বেচে গেছে। তাদের সামনে মোটা ডাল ভেঙ্গে পড়ে। এর কয়েকটিন আগে বৈশাখি মোড়ে একাট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উপর ডাল মোড়ে ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয়।
যেমন কোটচাদপুর সড়কের নতুন বাজারে এক ভদ্র মহিলা রিকসায় বোসে একটিন দোকান থেকে মালামাল নেবার সময় গাছের ডাল পোড়ে সে মারা যায়। কালীগঞ্জ মেইন বাছস্ঠান্ড থেকে রেলগেট পর্যন্ত ঠিক একই ঝুকি রয়েছে। এ সড়কেউ প্রায়দিন মরা গাছের ডাল পড়ছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আমলে নিয়ে মরা গাছের ডাল কেটে সাবাড় কর দরকার। বিশেষ করে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও ঝিনাইদহ জেলা পরিষদ কর্তপক্ষের আশুতৃষ্টি দেওয়া দরকার। প্রায় এক বছর আগে মরা গাছের ডাল কাটা শুরু হলে নানা ধরনের অভিযোগের কারনে তা বন্ধ হয়ে যায়। যেমন এক মাস আগে বৈশাখি মোড়ে আরেকটি শুকনো ডাল ভেঙ্গে পড়ে চায়ের দোকানের উপর দোকান টিতে ব্যাপক ক্ষতি সাধন ও হয়।এসময় আহত হয় চা দোকানীসহ ২ জন। এ সড়ক দিয়ে সকাল ৬ টা থেকে সন্ধা পর্যন্ত স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও সাধারন মানুষের চলাচল থাকে ব্যাস্ততম ভাবে। কালীগঞ্জ বাছষ্টান্ড থেকে রেলগেট ও সড়ক ও জনপথ অফিসের সামনে থেকে চিনি কল পর্যন্ত এ দুটি সড়ক খুবই ব্যাস্থ থাকে যানবাহন সাধারন মানুষ এবং শিক্ষার্থীদের। যেমন নতুন বাজারে এক গুহবধু গাছের ডাল পোড়ে মারা যায় ও মোচিক গেটের সামনে ও গাছের ডাল পোড়ে মহাসিন সিআইসির স্ত্রী নিহত হয়। বর্তমানে যে ভাবে প্রতিনিয়ত মরা ডাল পড়ছে তাতে করে আবার বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার সম্ভবনা রয়েছে। বিষয় টি স্থানীয় প্রশাসনের আমনে নেওয়া দরকার বলে সচেতন মহল মনে করেন।